অনিকের ১৬০ কি.মি ঝড় নাকি সত্যি নয় !
আপডেট: ২৭ জানুয়ারী ২০১৮,
http://abirinternetk.blogspot.com/2017/12/blog-post_31.html
১৬০কি.মি/ঘণ্টা গতিতে বল করে স্ট্যাম্প ভাঙলেন বাংলাদেশী অনুর্ধ্ব ১৯ দলের ক্রিকেটার কাজী অনিক।
অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপের ম্যাচটিতে ভারতের হয়ে ব্যাট করছিলেন ওপেনার পৃথিবী শাহ। অনিকের ১৬০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতির বলটি সোজা পৃথিবীর স্ট্যাম্প উপড়ে দেয়।
২০০৩ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচে সর্বোচ্চ ১৬১.৩ কিলোমিটার গতির একটি ডেলিভারি দিয়েছিলেন পাকিস্তানের সাবেক তারকা পেসার শোয়েব আখতার। সেকথা সবারই জানা। সেই কীর্তিতে গতিদানব খেতাব
পেয়েছিলেন `রাওয়ালপিণ্ডি এক্সপ্রেস` খ্যাত স্পিডস্টার শোয়েব আখতার।
তাদের কাছাকাছি গতি তুললেন অনিক, এ কিভাবে সম্ভব? অনূর্ধ্ব-১৯ দলের এই পেসারের বয়স যে এখনো ১৯’ই হয়নি। তাহলে?
আসলে অনিক ১৬০ কিলোমিটার গতি তুলতে পারেননি। তার পক্ষে সম্ভবও নয় এতো দ্রুত গতিতে বোলিং করা। যন্ত্রের ভুলের কারণে ওই বলটার গতি দেখাচ্ছিল ১৬০। আগামী মার্চের ১৮ তারিখে ১৯’শে পা দিতে যাওয়া এই পেসার সচরাচর ১২০ থেকে ১২৫ এর মধ্যে বোলিং করে থাকেন। ১৩০ এর আশেপাশেও যায় কখনো কখনো। কিন্তু এই বয়সে ১৬০, অসম্ভব!
বাংলাদেশী বোলারের এই কীর্তি সামাজিক গণমাধ্যমে তুমুল ঝড় তুলেছে। তবে আইসিসি কিংবা ক্রিক ইনফোর সাইটগুলোতে এ ব্যাপারে সুস্পষ্ট কিছু বলা হয়নি। বাংলাদেশি এবং ভারতীয় ক্রিকেট প্রেমীরা সেই টিভি ফুটেজের স্ক্রিনশট অসংখ্যবার শেয়ার করেছেন।
http://abirinternetk.blogspot.com/2017/12/blog-post_31.html
১৬০কি.মি/ঘণ্টা গতিতে বল করে স্ট্যাম্প ভাঙলেন বাংলাদেশী অনুর্ধ্ব ১৯ দলের ক্রিকেটার কাজী অনিক।
অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপের ম্যাচটিতে ভারতের হয়ে ব্যাট করছিলেন ওপেনার পৃথিবী শাহ। অনিকের ১৬০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতির বলটি সোজা পৃথিবীর স্ট্যাম্প উপড়ে দেয়।
২০০৩ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ম্যাচে সর্বোচ্চ ১৬১.৩ কিলোমিটার গতির একটি ডেলিভারি দিয়েছিলেন পাকিস্তানের সাবেক তারকা পেসার শোয়েব আখতার। সেকথা সবারই জানা। সেই কীর্তিতে গতিদানব খেতাব
পেয়েছিলেন `রাওয়ালপিণ্ডি এক্সপ্রেস` খ্যাত স্পিডস্টার শোয়েব আখতার।
তাদের কাছাকাছি গতি তুললেন অনিক, এ কিভাবে সম্ভব? অনূর্ধ্ব-১৯ দলের এই পেসারের বয়স যে এখনো ১৯’ই হয়নি। তাহলে?
আসলে অনিক ১৬০ কিলোমিটার গতি তুলতে পারেননি। তার পক্ষে সম্ভবও নয় এতো দ্রুত গতিতে বোলিং করা। যন্ত্রের ভুলের কারণে ওই বলটার গতি দেখাচ্ছিল ১৬০। আগামী মার্চের ১৮ তারিখে ১৯’শে পা দিতে যাওয়া এই পেসার সচরাচর ১২০ থেকে ১২৫ এর মধ্যে বোলিং করে থাকেন। ১৩০ এর আশেপাশেও যায় কখনো কখনো। কিন্তু এই বয়সে ১৬০, অসম্ভব!
বাংলাদেশী বোলারের এই কীর্তি সামাজিক গণমাধ্যমে তুমুল ঝড় তুলেছে। তবে আইসিসি কিংবা ক্রিক ইনফোর সাইটগুলোতে এ ব্যাপারে সুস্পষ্ট কিছু বলা হয়নি। বাংলাদেশি এবং ভারতীয় ক্রিকেট প্রেমীরা সেই টিভি ফুটেজের স্ক্রিনশট অসংখ্যবার শেয়ার করেছেন।
No comments